FAQs
Department of Environment
পরিবেশগত ছাড়পত্র ও গবেষণাগার ফলাফলের জন্য আবেদন
উত্তর: ইন্টারনেট ব্রাউজারে ecc.doe.gov.bd ঠিকানায় অথবা পরিবেশ অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে www.doe.gov.bd এর অনলাইন ছাড়পত্রের আবেদন অপশন ব্যবহার করে।
উত্তর: আলাদা রেজিষ্ট্রেশনের প্রয়োজন নাই। পরিবেশগত ছাড়পত্র অটোমেশন সফটওয়্যারের রেজিষ্ট্রেশন ব্যবহার করে আবেদন করা যাবে যার ঠিকানাঃecc.doe.gov.bd
উত্তর: Forget password অপশন ব্যবহার করে অথবা sadiq.doe@gmail.com ঠিকানায় মেইলের মাধ্যমে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড পাওয়া যেতে পারে।
উত্তর: মোবাইল নম্বর পরিবর্তনের জন্য sadiq.doe@gmail.com ঠিকানায় মেইল অথবা অধিদপ্তরের আইটি শাখায় যোগাযোগের মাধ্যমে।
উত্তর: নেই।
উত্তর: ই-মেইল আইডি ও পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের জন্য sadiq.doe@gmail.com ঠিকানায় মেইল প্রেরণ অথবা 02-8181768 নম্বরে যোগাযোগের মাধ্যমে।
উত্তর: আবেদন দাখিল করার পর মূলত সংশোধনের কোন সুযোগ থাকে না; তবে জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের অনলাইন ফাইল নম্বর ও দাখিলের তারিখসহ sadiq.doe@gmail.com এ ই-মেইল প্রেরণ করতে হবে।
উত্তর: Resubmit করতে হবে অথবা সংশ্লিষ্ট অফিসে যোগাযোগের প্রয়োজন হবে।
উত্তর: ইন্টারনেট ব্রাউজারে ecc.doe.gov.bd ঠিকানায় গিয়ে certificate verification অপশন ক্লিক করে সনাক্ত নম্বর ব্যবহার করে অথবা সার্টিফিকেট এর QR code scan করে ভেরিফিকেশন করা যায়।
উত্তর: sadiq.doe@gmail.com ঠিকানায় মেইল অথবা অধিদপ্তরের আইটি শাখায় 02-8181768 নম্বরে যোগাযোগের মাধ্যমে।
উত্তর: online এ মোবাইল ব্যাংকিং (Bkash/Nagad/Rocket), cards (Mastercard/VISA/AMEX), Sonali bank online transaction এর মাধ্যমে
উত্তর: sadiq.doe@gmail.com ঠিকানায় মেইল অথবা অধিদপ্তরের আইটি শাখায় যোগাযোগের মাধ্যমে।
উত্তর: সবুজ ও কমলা “ক” এর জন্য কোন হার্ডকপি জমা দিতে হবে না. কমোলা খ ও লাল শ্রেণীর ক্ষেত্রে হার্ডকপি জমা দিতে হবে।
পরিবেশগত ছাড়পত্র
উত্তর: ১ মাস আগে।
উত্তর: পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা ১৯৯৭ এর তফসিল-১ -এ উল্লিখিত সবুজ, কমলা-ক, কমলা-খ ও লাল এই চারটি শ্রেণির আওতায় তালিকাভুক্ত সকল শিল্প প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পের জন্য পরিবেশগত ছাড়পত্র গ্রহণ করতে হবে।
উত্তর: সকল শিল্প প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পের ক্ষেত্রে কি পরিবেশগত ছাড়পত্র গ্রহণের পূর্বে অবস্থানগত ছাড়পত্র গ্রহণ করতে হবে?
উত্তর: পরিবেশ অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট জেলা/ অঞ্চল/ মহানগর/ বিভাগীয় কার্যালয়ে আবেদন দাখিল করতে হয়। তবে কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পের অবস্থান একই বিভাগ/ অঞ্চলের অধিভুক্ত একাধিক জেলায় অবস্থিত হলে ঐ বিভাগ/ অঞ্চল কার্যালয়ের ছাড়পত্রের আবেদন দাখিল করতে হবে। কিন্তু কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পের অবস্থান একাধিক বিভাগ/ অঞ্চল কার্যালয়ে আওতাধীন হলে পরিবেশ অধিদপ্তর, সদর দপ্তরে ছাড়পত্রের আবেদন দাখিল করতে হবে। উল্লেখ্য সকল শ্রেণির শিল্প প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কার্যালয় বরাবর ecc.doe.gov.bd এর মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। তবে কমলা-খ ও লাল শ্রেণির শিল্প প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পের ক্ষেত্রে আবেদনপত্র এবং আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের হার্ড কপি সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে দাখিল করতে হবে।
উত্তর: পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা ১৯৯৭ এর তফসিল ১৩ তে বর্ণিত যথাযথ ফি ও ভ্যাট সহ ফরম-৩ অনুসারে আবেদনপত্রের সহিত নিম্নবর্ণিত কাগজপত্র প্রয়োজনঃ
(অ) শিল্প প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পের সাধারণ তথ্যাবলী; <\p>
(আ) কাঁচামালসহ উৎপন্ন দ্রব্যের প্রকৃত বিবরণ; এবং <\p>
(ই) স্থানীয় কর্তৃপক্ষের অনাপত্তিপত্র। <\p>
উত্তর: সকল শিল্প প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পের ক্ষেত্রে কি পরিবেশগত ছাড়পত্র গ্রহণের পূর্বে অবস্থানগত ছাড়পত্র গ্রহণ করতে হবে?
উত্তর: শিল্প প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পের বিনিয়োগকৃত অর্থ (টাকা) অনুযায়ী পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা ১৯৯৭ এর তফসিল-১৩ এ নির্ধারিত পরিবেশগত ছাড়পত্র বা ছাড়পত্র নবায়ন ফি (টাকা) দিতে হয়। বিস্তারিত জানতে
উত্তরঃ হ্যাঁ। পরিবেশগত ছাড়পত্র বা ছাড়পত্র নবায়ন ফি’র উপর ১৫% হারে ভ্যাট প্রদান বাধ্যতামূলক।
উত্তর: পরিবেশগত ছাড়পত্র বা ছাড়পত্র নবায়ন ফি দাখিলের নির্ধারিত চালান কোড হলো: ১৪২২৩১৯ এবং মহাপরিচালক, পরিবেশ অধিদপ্তর বরাবরে ট্রেজারি চালনান জমা দিতে হয়।
উত্তর: ভ্যাট প্রদানের চালান কোড জেলা অনুযায়ী ভিন্নতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে পরিবেশ অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট জেলা কার্যালয়ের সাথে ফোনে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
উত্তর: সবুজ শ্রেণির শিল্প প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পের পরিবেশগত ছাড়পত্রের মেয়াদ তিন বছর। তবে কমলা-ক, কমলা-খ ও লাল শ্রেণির শিল্প প্রতিষ্ঠান বা প্রকল্পের পরিবেশগত ছাড়পত্রের মেয়াদ এক বছর। (সূত্র: পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা ১৯৯৭ এর বিধি ৮) ।
উত্তর: পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা ১৯৯৭ অনুযায়ী লাল শ্রেণির প্রস্তাবিত শিল্প প্রতিষ্ঠান/ প্রকল্পের ক্ষেত্রে প্রথমে Environmental Impact Assessment বা EIA প্রণয়নের ToR অনুমোদনসহ অবস্থানগত ছাড়পত্র প্রদান করা হয়। অতঃপর অনুমোদিত ToR অনুযায়ী উদ্যোক্তা কর্তৃক প্রণিত EIA অনুমোদন প্রদান করা হয়। সবশেষে অবকাঠামো নির্মাণ ও EIA প্রতিবেদনে প্রস্তাবিত পরিবেশগত ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়ন সাপেক্ষে পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রদান করা হয়।
উত্তর: পরিবেশ অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে www.doe.gov.bd সব ধরনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা পাওয়া যায়। এ ছাড়া পরিবেশ অধিদপ্তরের বিভাগীয়/ অঞ্চল/ মহানগর/ জেলা কার্যালয়ে ফরম-৩, ইএমপি/আইইই চেকলিস্ট সংক্রান্ত তথ্য পাওয়া যাবে।
উত্তর: ১ অক্টোবর ২০০৭ তারিখের এস, আর, ও নং ২৩৭-আইন/২০০৭ পোশাক ও সোয়েটার প্রস্তুত কারখানার ক্ষেত্রে পরিবেশগত ছাড়পত্র গ্রহণ প্রযোজ্য নয়। তবে ওয়াশিংকারখানার ক্ষেত্রে ছাড়পত্র গ্রহন করতে হবে।
উত্তর: ১০০% রপ্তানীমুখি শিল্প কারখানা ক্ষেত্রে পলিথিন শপিং ব্যাগ উৎপাদন ও রপ্তানী করা যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে অবশ্যই ১০০% রপ্তানীমুখি হিসেবে উক্ত শিল্প কারখানার অনুকূলে বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নিবন্ধনপত্রসহ পরিবেশগত ছাড়পত্র থাকতে হবে।
উত্তর: ঢাকা মহানগর এলাকায় “বহুতল ইমারত” অর্থাৎ ১০ তলা বা ৩৩ মিটারের ঊর্ধ্বে যে কোনো ইমরাত বা ভবন নির্মাণের জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র গ্রহণ করতে হবে। তবে ঢাকা মহানগরের বাইরে ৬ তলার ঊর্ধ্বে কোনো ইমারত বা ভবন নির্মাণের জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র গ্রহণ করতে হবে। (সূত্র: পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের স্মারক নম্বর: ২২.০০.০০০০.০৭৪.১৮.০০১.১৭-২৪২; তারিখ: ০৭/০৮/২০১৮) ।
উত্তর: পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা ১৯৯৭ এর তফসিল-১ -এ উল্লিখিত সবুজ, কমলা-ক, কমলা-খ ও লাল এই চারটি শ্রেণির আওতায় তালিকাভুক্ত কোন শিল্প প্রতিষ্ঠান আবাসিক এলাকায় স্থাপন করা যাবে না।
উত্তর: ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) (সংশোধন) আইন ২০১৯ অনুযায়ী নিম্ন বর্ণিত স্থান বা এলাকায় ইটভাটা স্থাপন করা যাবে না:
(ক) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল ও ক্লিনিক, রেলপথ, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, বিশেষ কোন স্থাপনা বা অনুরুপ কোন স্থান বা প্রতিষ্ঠান হতে কমপক্ষে ০১ (এক) কি.মি. দূরত্বের মধ্যে;
(খ) সরকারি বনাঞ্চলের সীমারেখা হতে ২ (দুই) কিঃমিঃ দূরত্বের মধ্যে;
(গ) আবাসিক, সংরক্ষিত বা বাণিজ্যিক এলাকা; সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা বা উপজেলা সদর; সরকারি বা ব্যক্তি মালিকানাধীন বন, অভয়ারণ্য, বাগান বা জলাভূমি; কৃষি জমি; প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকার সীমারেখা হতে ন্যূনতম ১ (এক) কি.মি. দূরত্বের মধ্যে।
উত্তর: প্রকল্প সংশ্লিষ্ট মহানগর/জেলা কার্যালয়ে।
গবেষণাগারে নমুনা
উত্তর: শিল্প কারখানার দূষণ মনিটরিং এর জন্য তরল বর্জ্য, বায়ু ও শব্দের গুণগত মান পরিবীক্ষণ করা হয়। এছাড়া ভূ-পৃষ্ঠস্থ, ভূ-গর্ভস্থ পানির গুণগত মান ও খাবার পানির জীবাণুগত মান বিশ্লেষণ করা হয়।
উত্তর: নির্ধারিত নমুনা পরীক্ষার ফি চালানের মাধ্যমে জমা দিয়ে অনলাইনে (https://ecc.doe.gov.bd/elab/login/) আবেদন করতে হয়।
উত্তর: পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ এর ১৪ নং ধারায় ধারায় উল্লিখিত পরিমান।
উত্তর: চালান (গবেষণাগারের ফি কোড : ১৪২২৩২৯), কার্ড, মোবাইল ব্যাংকিং ও অনলইন ব্যাংকিং এর মাধ্যমে প্রদান করা যায়।
উত্তর: নমুনার বিশ্লেষিত ফলাফল ও নোটিশ প্রদানের মাধ্যমে আবেদন নিষ্পত্তি করা হয়।
উত্তর: পরিবেশ অধিদপ্তরের গবেষণাগারে অবৈধ পলিথিন পরীক্ষা করা যায়।
উত্তর: নিয়মিত ভাবে পরীক্ষা করা হয়।
উত্তর: সংশ্লিষ্ট এলাকার পরিবেশ অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়/ মনিটরিং এবং এনর্ফোসমেন্ট উইং/ মহাপরিচালক বরাবর অভিযোগ করতে হবে।
উত্তর: পরিবেশ অধিদপ্তর দ্বারা প্রণীত স্লাজ ম্যানেজমেন্ট গাইডলাইন অনুসারে ব্যবস্থাপনা করা।
উত্তর: নিয়মিত ভাবে নমুনা সংগ্রহ ও গবেষণাগারে বিশ্লেষণ করা হয়।
উত্তর: নির্ধারিত ফি চালানের মাধ্যমে জমা দিয়ে নদ-নদী ও ভূ-গর্ভস্থ পানির বিশ্লেষিত ফলাফলের তথ্য সরবরাহ করা যায়।
উত্তর: পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক নির্ধারিত পয়েন্টের ভূ-গর্ভস্থ পানির গুণগত মান বিশ্লেষণ করা হয়।
উত্তর: বাংলাদেশের বিভিন্ন নদ-নদীর নির্ধারিত পয়েন্টের পানির নমুনা সংগ্রহ ও গুণগত মান বিশ্লেষণ করা হয়।
মনিটরিং এন্ড এনফোর্সমেন্ট ও অভিযোগ
উত্তর: অনলাইন অভিযোগ
উত্তর: বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইনের ১৪ ধারা অনুসারে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবত©ন মন্ত্রণালয় কর্তৃক গঠিত আপীল কর্তৃপক্ষের নিকট আপীল করা যায়।
উত্তর: মাননীয় সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবত©ন মন্ত্রণালয়।
উত্তর: মনিটরিং এন্ড এনফোর্সমেন্ট শাখায় কোন ভুক্তভোগী পরিবেশ দূষণ সংক্রান্ত অভিযোগ সরাসরি দাখিল করতে পারেন।
উত্তর: মনিটরিং এন্ড এনফোর্সমেন্ট শাখা নিজস্ব মনিটরিং ব্যবস্থা খ) পরিবেশ অধিদপ্তরের গবেষণাগারের নমুনা সংগ্রহকারী মনিটরিং টিম গ) পরিবেশ অধিদপ্তরের জেলা/বিভাগীয় অফিস কর্তৃক তদন্ত প্রতিবেদন ঘ) ভুক্তভোগী দাখিলকৃত প্রেরণ অভিযোগ ঙ) প্রিন্ট ও ইলোক্ট্রনিক মিডিয়ায় প্রকাশিত সংবাদ।
উত্তর: জেলা ম্যাজিষ্ট্রটের নিকট আপীল করা যায়।
ইটভাটা স্থাপন
উত্তর: ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) অনুসারে কতিপয় স্থানে ইটভাটা স্থাপন নিষিদ্ধকরণ ও নিয়ন্ত্রণ।―(১) আপাতত বলবৎ অন্য কোন আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, ছাড়পত্র থাকুক বা না থাকুক, এই আইন কার্যকর হইবার পর নিম্ন বর্ণিত এলাকার সীমানার অভ্যন্তরে কোন ব্যক্তি কোন ইটভাটা স্থাপন করিতে পারিবেন না,
উত্তর: ব্লক উতপাদনকারি প্রতিষঠান সমূহের তালিকা হাউজ বিল্ডিং রিসার্চ ইন্সটিটউট ও পরিবেশ অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া যাবে
উত্তর: ১) ব্লক ব্যবহারের নিম্নরূপ উপকারিতা রয়েছেঃ ক) বায়ুদূষণ রোধ করে। খ) নদীর ড্রেজিং মাটি ব্যবহারের ফলে কৃষি জমির মাটি, কৃষি ও বনজ সম্পদের অপচয় রোধ করে। গ) স্বল্প জ্বালানীর প্রয়োজন হয় এবং বছরে ০৯ (নয়) মিলিয়ন টন কার্বন নিঃসরণ কমানো সম্ভব। ঘ) সারা বছরব্যাপী উৎপাদন করা সম্ভব। ঙ) শব্দ শোষন ক্ষমতা বেশী এবং অগ্নি ও তাপ নিরোধক। চ) স্থায়িত্বকাল ও কাঠামোগত ভারসাম্য বেশি। ছ) পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে। ২) ব্লক উৎপাদন করলে সরকার বাংলাদেশ ব্যংকের গ্রীন ফান্ডের মাধ্যমে স্বল্প সুদে ঋণ প্রদান করছে।
উত্তর: ব্লক উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের জেলা প্রশাসকের লাইসেন্স গ্রহন করার প্রয়োজনীয়তা নাই। তবে ব্লক উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান স্থাপনে পরিবেশ অধিদপ্তর হতে ছাড়পত্র গ্রহণ বাধ্যতামূলক। পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ১৯৯৭ অনুযায়ী যথাযথ কাগজপত্রসহ আবেদন দাখিলের ২১ (একুশ) কার্যদিবসের মধ্যে কমলা-খ শ্রেণীভুক্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে ছাড়পত্র প্রদান করা হয়ে থাকে।
পরিবেশ আইনের বিধান
আইনের ধারা ১৪ অনুসারে আপীল।- (১) এই আইন বা বিধি অনুসারে প্রদত্ত কোন নোটিশ, আদেশ বা নির্দেশ দ্বারা কোন ব্যক্তি সংক্ষুব্ধ হইলে তিনি, উক্ত নোটিশ, আদেশ বা নির্দেশ প্রদানের ত্রিশ দিনের মধ্যে সরকার কর্তৃক গঠিত আপীল কর্তৃপক্ষের নিকট উহার বিরুদ্ধে আপীল করিতে পারিবেন এবং আপীলের উপর উক্ত কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হইবে এবং এইরূপ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে কোন মামলা দায়ের করা যাইবে না ঃ তবে শর্ত থাকে যে, আপীল কর্তৃপক্ষ যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হয় যে, কোন অনিবার্য কারণে উক্ত সময়ের মধ্যে সংক্ষুদ্ধ ব্যক্তি আপীল দায়ের করিতে পারেন নাই, তাহা হইলে উক্ত কর্তৃপক্ষ আপীল দাখিলের জন্য অতিরিক্ত অনধিক ত্রিশ দিন সময় বৃদ্ধি করিতে পারিবে। (৩) এই ধারার অধীন দায়েরকৃত আপীল দায়েরের তারিখ হইতে তিন মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করা হইবে। ৬৫. পরিবেশ দূষণের পরিপ্রেক্ষিতে কে মামলা দায়ের করবেন এবং দায়েরকৃত মামলার তদন্ত কে করবেন? উত্তরঃ পরিবেশ আদালত আইন ২০১০ এর ধারা ১২ অনুসারে (১) পরিবেশ আইনে বর্ণিত কোন অপরাধ সংক্রান্ত বিষয় সাধারণভাবে একজন পরিদর্শক অনুসন্ধান করিবেন, তবে কোন বিশেষ ধরনের অপরাধ বা কোন নির্দিষ্ট অপরাধ সংক্রান্ত বিষয়ে অনুসন্ধানের উদ্দেশ্যে মহাপরিচালক, সাধারণ বা বিশেষ আদেশ দ্বারা, তাহার অধীনস্থ অন্য কোন কর্মকর্তাকেও ক্ষমতা প্রদান করিতে পারিবেন। (৪) উপ-ধারা (৩) অনুসারে আনুষ্ঠানিক তদন্তের সিদ্ধান্ত গৃহীত হইলে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক রিপোর্টের ভিত্তিতে একটি এজাহার সংশ্লিষ্ট থানায় পেশ করিবেন যাহা অপরাধ সম্পর্কিত প্রাথমিক তথ্য হিসাবে থানায় লিপিবদ্ধ করা হইবে এবং অতঃপর উক্ত অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা বা ক্ষেত্রমত, মহা-পরিচালক-এর নিকট হইতে বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য কোন কর্মকর্তা তদন্ত করিবেন এবং তিনি সংশ্লিষ্ট মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বলিয়া গণ্য হইবেন। (৫) কোন অপরাধ তদন্তের বিষয়ে তদন্তকারী কর্মকর্তা ফৌজদারী কার্যবিধির বিধান অনুসারে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে থানার একজন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার ন্যায় একই ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে পারিবেন এবং তিনি, এই আইন ও সংশ্লিষ্ট বিধিমালা সাপেক্ষে, ফৌজদারী কার্যবিধি অনুসরণ করিবেন। (১০) পরিবেশ আইনে বর্ণিত অপরাধ সংক্রান্ত অনুসন্ধান, মামলা দায়ের এবং তদন্ত করিয়া প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য সরকার পরিবেশ অধিদপ্তর বহির্ভূত অন্য কোন কর্মকর্তাকেও দায়িত্ব দিতে পারিবে।
বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ এর ধারা ৬(খ) অনুসারে পাহাড় কাটা সম্পর্কে বাধা-নিষেধ।-কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক সরকারী বা আধা-সরকারী বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন বা দখলাধীন বা ব্যক্তিমালিকানাধীন পাহাড় ও টিলা কর্তন ও/বা মোচন (cutting and/or razing) করা যাইবে না ঃ তবে শর্ত থাকে যে, অপরিহার্য জাতীয় স্বার্থের প্রয়োজনে অধিদপ্তরের ছাড়পত্র গ্রহণক্রমে কোন পাহাড় বা টিলা কর্তন বা মোচন করা যাইতে পারে।
উত্তর: মাননীয় সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবত©ন মন্ত্রণালয়।
উত্তর: জেলা ম্যাজিষ্ট্রটের নিকট আপীল করা যায়।
পরিবেশগত ছাড়পত্র গ্রহণ না করা হলে বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫(সংশোধিত-২০১০) এর ১৫(১) এর টেবিল এর ক্রমিক ১২ মোতাবেক অন্যূন ২(দুই) বৎসর, অনধিক ৫(পাচঁ) বৎসর কারাদণ্ড বা অন্যূন ১(এক) লক্ষ টাকা অনধিক ৫(পাচঁ) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড।
পরিবেশগত ছাড়পত্র গ্রহণ না করা হলে বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫(সংশোধিত-২০১০) এর ১৫(১) এর টেবিল এর ক্রমিক ১২ মোতাবেক অন্যূন ২(দুই) বৎসর, অনধিক ৫(পাচঁ) বৎসর কারাদণ্ড বা অন্যূন ১(এক) লক্ষ টাকা অনধিক ৫(পাচঁ) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড।
হ্যাঁ। বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫(সংশোধিত-২০১০) এর ধারা-৮ মোতাবেক পরিবেশ দূষণ বা পরিবেশের অবক্ষয়জনিত কারণে ক্ষতিগ্রস্থ অথনা সম্ভাব্য ক্ষতির আশংকাগ্রস্থ যে কোন ব্যক্তি ক্ষতি বা সম্ভাব্য ক্ষতির প্রতিকারের জন্য মহা-পরিচালককে, বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে, আবেদনের মাধ্যমে অবহিত করিবেন। এ সংক্রান্ত অভিযোগ পাওয়ার পর পরিবেশ অধিদপ্তর পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ১৯৯৭ এর বিধি-৫ মোতাবেক অভিযোগটি নিষ্পত্তি করবেন।
পরিবেশ আদালত আইন, ২০১০ এর ধারা-৬, ৭ ও ২০ মোতাবেক দেশে মোট তিন ধরনের আদালত রয়েছে। যেমন-স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, পরিবেশ আদালত ও পরিবেশ আপীল আদালত রয়েছে।
হ্যাঁ। পরিবেশ আদালত আইন, ২০১০ এর ধারা-৪, ৫ মোতাবেক প্রতিটি জেলায় স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, পরিবেশ আদালত সৃজনের বিধান রয়েছে।
পরিবেশ আপীল আদালতটি ঢাকা জজ কোর্টে অবস্থিত। সারা দেশের জন্য একটিই পরিবেশ আপীল আদালত রয়েছে। যা ঢাকায় অবস্থিত।
পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ১৯৯৭ এর ফরম-১ মোতাবেক পরিবেশ অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট জেলা কার্যালয়, বিভাগীয়/মহানগর কার্যালয় ও সদর দপ্তরে লিখিতভাবে, ই-মেইলে, জিআরএস সিস্টেমে, মেবাইল ফোনে, মোবাইল এসএমএস, ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অভিযোগ করা যায়।
পরিবেশের অবক্ষয়ের কারণে কোন এলাকার প্রতিবেশ ব্যবস্থা (Eco-System) সংকটাপন্ন অবস্থায় উপনীত হয়েছে বা উপনীত হবার আশংকা রয়েছে, তৎরূপ এলাকাকে সরকার গেজেটে প্রাজ্ঞাপন দ্বারা প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা বা ইসিএ হিসেবে ঘোষণা করে এবং উক্ত সংকটাপন্ন অবস্থা হতে উত্তোরণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে। সূত্রঃ বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ এর ধারা ৫।
বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন-১৯৯৫ অনুসারে বিভিন্ন সময়ে এ পর্যন্ত দেশের ১৩ টি এলাকাকে প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা বা ইসিএ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
সরকারি অনুমতি ব্যতিরেকে জলাধার ভরাট করা যাবে না। পাশাপাশি, অন্য কোন আইনে যা কিছুই থাকুক না কেন, জলাধার হিসেবে চিহ্নিত জায়গা ভরাট বা অন্য কোনভাবে শ্রেণী পরিবর্তন করা যাবে না। সূত্রঃ বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ এর ধারা ৬ এর ঙ।
না, সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক মহোদয়ের অনুমতি ব্যাতিত বালু ও পাথর উত্তোলন করা যাবে না। ইজারা ব্যতীত বালুমহল হতে মাটি ও বালু উত্তোলন নিষিদ্ধ। সূত্রঃ বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন-২০১০ এর ধারা ১০ এর উপধারা ১১।
পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা-১৯৯৭ অনুযায়ী নির্ধারিত পদ্ধতিতে ফি প্রদানপূর্বক নদীর পানির গুনগত মানের তথ্যাদি গবেষণাগার হতে সংগ্রহ করা যায়। সূত্রঃ পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা ১৯৯৭।
লিখিতভাবে বা ই-মেইলে বা ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে (তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ এর ৮(১) ধারা)।
পরিবেশ অধিদপ্তরের বিভিন্ন দপ্তরের তথ্যপ্রদানের জন্য কর্মকর্তাদের দায়িত্ত প্রদান করা হয়েছে। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের তালিকা
চলমান প্রকল্প
জলবায়ু পরিবর্তন
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গৃহীত উল্লেখযোগ্য পরিকল্পনা/নীতি/কৌশলসমূহ নিম্নরূপঃ o Bangladesh Climate Change Strategy and Action Plan (BCCSAP), 2009 o Nationally Determined Contributions (NDC) o National Adaptation Programme of Action (NAPA), 2009 o Bangladesh Climate Change Trust Act, 2010 o National Adaptation Plan (NAP) [in progress] o Mujib Climate Prosperity Plan (MCPP) [in progress] o Bangladesh Delta Plan, 2100
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গৃহীত উল্লেখযোগ্য পরিকল্পনা/নীতি/কৌশলসমূহ নিম্নরূপঃ o Bangladesh Climate Change Strategy and Action Plan (BCCSAP), 2009 o Nationally Determined Contributions (NDC) o National Adaptation Programme of Action (NAPA), 2009 o Bangladesh Climate Change Trust Act, 2010 o National Adaptation Plan (NAP) [in progress] o Mujib Climate Prosperity Plan (MCPP) [in progress] o Bangladesh Delta Plan, 2100
শর্তহীন লক্ষ্যমাত্রা : ২০৩০ সালের মধ্যে BAU লেভেলের তুলনায় ২৭.৫৬ মিলিয়ন টন CO2e বা ৬.৭৩% গ্রীণ হাউজ গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস করা। শর্তযুক্ত লক্ষ্যমাত্রা : ২০৩০ সালের মধ্যে BAU লেভেলের তুলনায় ৬১.৯০ মিলিয়ন টন CO2e বা ১৫.১২% গ্রীণ হাউজ গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস করা।
শর্তহীন লক্ষ্যমাত্রা : ২০৩০ সালের মধ্যে BAU লেভেলের তুলনায় ২৭.৫৬ মিলিয়ন টন CO2e বা ৬.৭৩% গ্রীণ হাউজ গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস করা। শর্তযুক্ত লক্ষ্যমাত্রা : ২০৩০ সালের মধ্যে BAU লেভেলের তুলনায় ৬১.৯০ মিলিয়ন টন CO2e বা ১৫.১২% গ্রীণ হাউজ গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস করা।
গ্রীণ হাউজ গ্যাস নিঃসরণ হ্রাসের লক্ষ্যে UNFCCC-এর Kyoto Protocol এর আওতায় Clean Development Mechanism (CDM) স্থাপিত হয়েছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে এ পর্যন্ত মোট ২৪টি CDM প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে যার মধ্যে ২১টি প্রকল্প UNFCCC-র CDM Executive Board কর্তৃক নিবন্ধিত হয়েছে। (https://cdm.unfccc.int/)
বিপজ্জনক রাসায়নিক পদার্থ
বিপজ্জনক বর্জ্য ও জাহাজভাঙ্গা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০১১ এর তফসিল-১ এর অংশ-২ এ তালিকাভূক্ত ৬৮৪টি পদার্থ বিপজ্জনক রাসায়নিক পদার্থ।
বিপজ্জনক রাসায়নিক পদার্থের আমদানি ছাড়পত্র পাওয়ার ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত কাগজপত্রাদি প্রযোজন: ক) পে অর্ডার কপি, আইআরসি কপি/ইমপোর্ট পারমিট, এলসি কপি, ট্রেড লাইসেন্স কপি, টিআইএন কপি । খ) রাসায়নিক সংরক্ষণনাগার/শিল্প প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ১) পরিবশগত ছাড়পত্র ২) ফায়ার লাইসেন্স ৩) বিস্ফোরক লাইসেন্স ৪) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এসিড আমদানীর লাইসেন্স ( প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) গ) রাসায়নিক দ্রব্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের তথ্য। ঘ) প্রারম্ভিক নিরাপত্তা প্রতিবেদন (ফর্ম-১), জরুরী অবস্থা মোকাবেলার পরিকল্পনা (ফর্ম-২) এবং নিরাপত্তা তথ্য বিবরণী (ফর্ম-২) এবং প্রতিটি রাসায়নিক পদার্থের MSDS।
বিপজ্জনক রাসায়নিক পদার্থের আমদানি ছাড়পত্র পাওয়ার ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত কাগজপত্রাদি প্রযোজন: ক) পে অর্ডার কপি, আইআরসি কপি/ইমপোর্ট পারমিট, এলসি কপি, ট্রেড লাইসেন্স কপি, টিআইএন কপি । খ) রাসায়নিক সংরক্ষণনাগার/শিল্প প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ১) পরিবশগত ছাড়পত্র ২) ফায়ার লাইসেন্স ৩) বিস্ফোরক লাইসেন্স ৪) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এসিড আমদানীর লাইসেন্স ( প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) গ) রাসায়নিক দ্রব্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের তথ্য। ঘ) প্রারম্ভিক নিরাপত্তা প্রতিবেদন (ফর্ম-১), জরুরী অবস্থা মোকাবেলার পরিকল্পনা (ফর্ম-২) এবং নিরাপত্তা তথ্য বিবরণী (ফর্ম-২) এবং প্রতিটি রাসায়নিক পদার্থের MSDS।
বিপজ্জনক বর্জ্য ও জাহাজভাঙ্গা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০১১ এর ধারা ১৪ অনুযায়ী ছাড়পত্রের জন্য আবেদনপত্র প্রাপ্তির ২১ দিনের মধ্যে ছাড়পত্র ইস্যু করা হবে অথবা ছাড়পত্র ইস্যু না করা হলে তার কারণ আবেদনকরীকে পত্র দিয়ে অবহিত করা হবে। তবে সেবা সহজীকরণের অংশ হিসেবে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে এ ধরনের ছাড়পত্র ৫ কর্ম দিবসের মধ্যে প্রদান করার চেষ্টা করা হয়।
নাই।
যেহেতু বিপজ্জনক বর্জ্য ও জাহাজভাঙ্গা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০১১ এর অন্তর্ভুক্ত কাজেই এ ধরনের ছাড়পত্র নেওয়ার বাধ্য-বাধকতা রয়েছে।
যেহেতু বিপজ্জনক বর্জ্য ও জাহাজভাঙ্গা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০১১ এর অন্তর্ভুক্ত কাজেই এ ধরনের ছাড়পত্র নেওয়ার বাধ্য-বাধকতা রয়েছে।
যেহেতু বিপজ্জনক বর্জ্য ও জাহাজভাঙ্গা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০১১ এর অন্তর্ভুক্ত কাজেই এ ধরনের ছাড়পত্র নেওয়ার বাধ্য-বাধকতা রয়েছে।
না, জাহাজ ক্রয়ের জন্য ছাড়পত্র প্রয়োজন নেই। তবে জাহাজ ভাঙ্গার জন্য পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রয়োজন।
না, তবে যে কোন ধরণের পেস্টিসাইড/মৎস্যখাদ্য আমদানির জন্য পরিবেশ অধিদপ্তর হতে অনাপত্তিপত্র/মতামত গ্রহণ করা হয়ে থাকে। যদি পেস্টিসাইডটি বিপজ্জনক বর্জ্য ও জাহাজভাঙ্গা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০১১ এর তফসিল-১ এর অংশ-২ এ তালিকাভূক্ত হয় তাহলে পরিবেশ অধিদপ্তর হতে আমদানি ছাড়পত্র গ্রহণ বাধ্যতামূলক।
পেস্টিসাইড আমদানির ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত কাগজপত্র/তথ্য প্রয়োজন:
ক. পেস্টিসাইডের ধরণ ও উৎস, ব্যবহার, খ. Chemical Composition, Toxicological Information and Eco-Toxicological Information, গ. Environment Fate & Behaviour and Residual Information, ঘ. Safty Data Sheet, ঙ. Persistance, toxicity, Eco-toxicity, Environmental Hazard ও Bioaccumulation ইত্যাদি।
মৎস্যখাদ্য আমদানির ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত কাগজপত্র/তথ্য প্রয়োজন:
ক. মৎস্যখাদ্যের ধরণ ও উৎস, ব্যবহার,
খ. Toxilogical Info/other environmental issue,
গ. ট্রেড লাইসেন্স,
ঘ. পণ্য সম্পর্কিত প্রোফাইল,
ঙ. কেমিক্যালের Certificate of Analysis,
চ. পণ্য ব্যহারের উপকারিতা সম্পর্কিত তথ্য,
ছ. কেমিক্যালের MSDS (Material Safety Data Sheet),
জ. উপকরণসমূহ যে দেশ হতে আমদানি করা হবে সে দেশের অনুমোদনপত্র এবং পৃথিবীর যে সকল দেশে উপকরণসমূহ ব্যবহার করা হচ্ছে সে সকল দেশের তালিকা ও অনুমোদনপত্র ইত্যাদি।
মানব সম্পদ
১১৩৩ টি।
৮টি (৬টি বিভাগীয় এবং ২ টি আঞ্চলিক)
৫০ টি। জেলা কার্যালয়
২টি (ঢাকা ও চট্টগ্রাম)।
২টি (ঢাকা ও চট্টগ্রাম)।
লিখিতভাবে বা ই-মেইলে বা ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে (তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ এর ৮(১) ধারা)।
অনধিক ২০ কার্যদিবস (তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ এর ৯(১) ধারা)।
অনধিক ৩০ কার্যদিবস (তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ এর ৯(২) ধারা)।
১০ কার্যদিবসের মধ্যে (তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ এর ৯(৩) ধারা)।
অনধিক ২৪ ঘন্টা (তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ এর ৯(৪) ধারা)।
অনধিক ৫ কার্যদিবস (তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ এর ৯(৬) ধারা)।